কে কত হাসতে পারো!!! “তেতালল্লিশ”

কে কত হাসতে পারো!!! “তেতালল্লিশ”

 

 

 

অলস

এক সার্জেন্ট ২০ জন সেনাসদস্যের একটি দলের উদ্দেশে বললেন, ‘আমি ঠিক করেছি, তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে অলস যে, তাকে সবচেয়ে সহজ কাজটা দেব। কে সবচেয়ে অলস? ১৯ জন সদস্যই হাত তুলল। সার্জেন্ট হাত না তোলা সদস্যটিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি হাত তুলছ না কেন?’
সৈন্য: স্যার, হাত তুলতে কষ্ট হয়।

 

 

মদ

মদ্যপ স্বামীকে শর্ত দিল স্ত্রী, হয় আমি, নয়তো মদ।

একটু ভেবে নিয়ে স্বামী প্রশ্ন করল, আচ্ছা কয় লিটার মদ?

 

 

কিপটে

মিসেস আজিজকে সবাই কিপটে হিসেবে জানে। আজিজ সাহেব মরে যাওয়ার পর তিনি পত্রিকায় শোক বিজ্ঞপ্তি দিতে গেলেন। বিজ্ঞাপন ম্যানেজারের সঙ্গে তার কথা হচ্ছে
মিসেস আজিজ : শোক বিজ্ঞপ্তির জন্য কত টাকা লাগবে?
ম্যানেজার : প্রতি পাঁচ শব্দ একশ টাকা।
মিসেস আজিজ : আমি মাত্র দুটো শব্দ ছাপাতে চাই : আজিজ মৃত।
ম্যানেজার : তবু আপনাকে এক শ টাকাই দিতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে আরও তিনটি শব্দ যোগ করতে পারেন।
মিসেস আজিজ : (একটু ভেবে নিয়ে) ঠিক আছে তাহলে ওটার সঙ্গে যোগ করে দিন টয়োটা বিক্রি হবে।

ডুবুরি

এক বন্দরের একেবারে তীরের কাছে পানির ভেতর থেকে মুখ তুলল জলকন্যা। তার কোলে ছোট্ট এক শিশু। তীরের পাশে দাঁড়ানো এক লোককে জিজ্ঞেস করল

জলকন্যা: ‘ভাই, আপনি ডুবুরি আলমকে চেনেন?’

 

 

হারমোনিয়াম

গৃহকর্তা :[ঘুমের ঘোরে] কে ওখানে?
চোর :আমি হ্যাবলা।
গৃহকর্তা :ওখানে কী করছিস?
চোর :মালপত্র গোছাচ্ছি।
গৃহকর্তা :মালপত্র গোছাবি গোছা। ব্যাটা, হারমোনিয়াম বাজাচ্ছিস কেন?
চোর :আমার ওস্তাদ বলে দিয়েছে, যা নেব তার সব যেন বাজিয়ে [পরখ করে] নিয়ে আসি। তাই হারমোনিয়ামটা বাজিয়ে দেখছি, ঠিক আছে কিনা।

 

 

সার্টিফিকেট

স্বামী অনেকক্ষণ ধরে কিছু একটা পড়ছিলেন। এটা দেখে স্ত্রী স্বামীর দিকে এগিয়ে গেলেন_
স্ত্রী : এই, তুমি এতক্ষণ ধরে কী খুঁজছ?
স্বামী : কই! না না, কিছু না।
স্ত্রী : কিছু না মানে, আমি দেখলাম তুমি এক ঘণ্টা ধরে ম্যারেজ সার্টিফিকেটটা পড়ছ! ব্যাপার কী, বলো তো?
স্ব্বামী : না, ইয়ে… মানে আমি এতক্ষণ ধরে ম্যারেজ সার্টিফিকেটের এক্সপায়ার্ড ডেট [মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ] খুঁজছিলাম।

One Response to “কে কত হাসতে পারো!!! “তেতালল্লিশ””

  1. স্বাধীন সাহা Says:

    বা খুব সুন্দর .


Leave a comment